স্টমাক ক্লিয়ার - গ্যাস্ট্রিক কোষ্ঠকাঠিন্যের জন্য

৳ 850   950

যেকোনো প্রয়োজনে কল করুন:

01797871518

01864367370

ঢাকার বাইরে ডেলিভারি খরচ ৳-120 টাকা অগ্রিম দিতে হবে |

SHORT DESCRIPTION :

স্টমাক ক্লিয়ার - গ্যাস্ট্রিক কোষ্ঠকাঠিন্যের জন্য (১ বক্স ৩০ প্যাক) স্টমাক ক্লিয়ার - ন্যাচারাল ড্রিংকিং পাউডার ✅ গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা হয়নি এমন মানুষ খুব কমই পাওয়া যাবে। আমাদের দেশের মানুষের জন্য এটি খুব পরিচিত একটি অসুখ বা সমস্যা বলা যায়। গ্যাস্ট্রিককে আপাতদৃষ্টিতে সাধারণ অসুখ মনে হলেও এটি সারিয়ে না তুললে ধীরে ধীরে মারাত্মক হয়ে উঠতে পারে। কিন্তু এ সমস্যার জন্য আমরা কোনো স্থায়ী সমাধান না নিয়ে নিয়মিত বাজার থেকে গ্যাস্ট্রিকের ওষুধ কিনে খাচ্ছি। আমরা অনেকেই জানিনা, নিয়মিত গ্যাস্ট্রিকের ঔষধ খাওয়ার ফলে বিভিন্ন রকম মরণব্যাধি বাসা বাঁধতে পারে। যেমন- কিডনি ড্যামেজ, হার্ট এ্যাটাক, নিউমোনিয়া, জন্ডিস, হাড়ের ক্ষয় এবং পাকস্থলী ক্যান্সার ও হতে পারে। দীর্ঘমেয়াদি গ্যাস্ট্রিক থেকে পাইলস, আলসার এমনকি ক্যান্সার পর্যন্ত হতে পারে। ✅ বিশেষত গ্যাস্ট্রিকের কারণে- ১.বমি বমি ভাব বা বমি হওয়া ২. আরুচি ৩. পেট ফাঁপা ৪. পেট ব্যথা ৫. বদহজম ৬. আলসার ৭. ক্ষুধামান্দ্য ৮; পেটে জ্বালাপোড়া করা ৯. পেট ও বুকের মধ্যে চিনচিন ব্যাথা ইত্যাদি হতে পারে। ✅ তাই আর অবহেলা না করে গ্যাস্ট্রিক ও কোষ্ঠকাঠিন্যের স্থায়ী এবং প্রাকৃতিক সমাধান নিন। ✅ নিয়মিত স্টমাক ক্লিয়ার সেবনের উপকারিতা: ১. কঠিন গ্যাস্ট্রিক ও বুক জ্বালাপোড়া বন্ধ করে। ২. কোষ্ঠকাঠিন্য ও বদহজম দূর করে। ৩. দ্রুত রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। ৪. হজম শক্তি বৃদ্ধি করে। ৫. Anti-oxidant হিসেবে কাজ করে। ৬. দেহে রক্ত সঞ্চালন বাড়ায়। ৭. সৌন্দর্য বৃদ্ধি করে। ৮. উচ্চরক্ত চাপ ও হৃদরোগ কমায়। ৯. রক্তে কোলেস্টেরল কমায়। ১০. লিভার সংক্রমণ প্রতিরোধ করে। ১১. কফ নিঃসরণ করে। ১২. মুত্র থলির কার্যকারিতা বাড়ায়। ১৩. শরীরের অতিরিক্ত ওজন কমায়। ১৪. দেহে ক্ষতিকর চর্বি জমতে দেয় না। ১৫. ডিটক্সিফাই করে লিভার থেকে ক্ষতিকর সকল বর্জ বের করে দেয়। ১৬. পাকস্থলীতে হাইড্রোক্লোরিক এসিড(HcI) ক্ষরনের মাত্রা সঠিক রাখতে সাহায্য করে। ✅ খাওয়ার নিয়ম: 👉কোষ্ঠকাঠিন্য থাকা অবস্থায় ১ সেসেট পাউডার ১ গ্লাস পানিতে ৩০ মিনিট ভিজিয়ে রাতের খাবারের ৩০ মিনিট পূর্বে এবং সকালে একই নিয়মে নাস্তা করার ৩০ মিনিট পূর্বে সেবন করবেন। 👉পেটের অবস্থা স্বাভাবিক কিন্তু গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা থাকলে দৈনিক ১ সেসেট পাউডার ১ গ্লাস পানিতে ৩০ মিনিট ভিজিয়ে খালি পেটে সেবন করবেন। 👉পেট নরম হয়ে থাকলে দুই দিনে ১ সেসেট পাউডার ১ গ্লাস পানিতে ভিজিয়ে খালি পেটে সেবন করবেন। ✅ ইনশাআল্লাহ খাওয়ার ১ম দিন থেকেই রেজাল্ট পাওয়া যাবে। ভালো ফলাফল পাওয়ার জন্য কমপক্ষে ১ মাস এবং আরও ভালো ফলাফল পাওয়ার জন্য নিয়মিত সেবন করুন। ✅বিএসটিআই কর্তৃক অনুমোদিত। ✅বাংলাদেশ সাইন্স ল্যাব কর্তৃক পরীক্ষিত। ✅প্রাকৃতিক উপাদান সমৃদ্ধ। ✅সম্পূর্ণ হালাল উপাদান দ্বারা তৈরি।

Product Description

স্টমাক ক্লিয়ার  - ন্যাচারাল ড্রিংকিং পাউডার 


✅ গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা হয়নি এমন মানুষ খুব কমই পাওয়া যাবে। আমাদের দেশের মানুষের জন্য এটি খুব পরিচিত একটি অসুখ বা সমস্যা বলা যায়। গ্যাস্ট্রিককে আপাতদৃষ্টিতে সাধারণ অসুখ মনে হলেও এটি সারিয়ে না তুললে ধীরে ধীরে মারাত্মক হয়ে উঠতে পারে। কিন্তু এ সমস্যার জন্য আমরা কোনো স্থায়ী সমাধান না নিয়ে নিয়মিত বাজার থেকে গ্যাস্ট্রিকের ওষুধ কিনে খাচ্ছি। আমরা অনেকেই জানিনা, নিয়মিত গ্যাস্ট্রিকের ঔষধ খাওয়ার ফলে বিভিন্ন রকম মরণব্যাধি বাসা বাঁধতে পারে। যেমন- কিডনি ড্যামেজ, হার্ট এ্যাটাক, নিউমোনিয়া, জন্ডিস, হাড়ের ক্ষয় এবং পাকস্থলী ক্যান্সার ও হতে পারে। দীর্ঘমেয়াদি গ্যাস্ট্রিক থেকে পাইলস, আলসার এমনকি ক্যান্সার পর্যন্ত হতে পারে।


✅ বিশেষত গ্যাস্ট্রিকের কারণে-

১.বমি বমি ভাব বা বমি হওয়া

২. আরুচি 

৩. পেট ফাঁপা 

৪. পেট ব্যথা

৫. বদহজম 

৬. আলসার 

৭. ক্ষুধামান্দ্য

৮; পেটে জ্বালাপোড়া করা 

৯. পেট ও বুকের মধ্যে চিনচিন ব্যাথা ইত্যাদি হতে পারে।


✅ তাই আর অবহেলা না করে গ্যাস্ট্রিক ও কোষ্ঠকাঠিন্যের স্থায়ী এবং প্রাকৃতিক সমাধান নিন।


✅ নিয়মিত স্টমাক ক্লিয়ার সেবনের উপকারিতা:

১. কঠিন গ্যাস্ট্রিক ও বুক জ্বালাপোড়া বন্ধ করে। 

২. কোষ্ঠকাঠিন্য ও বদহজম দূর করে। 

৩. দ্রুত রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। 

৪. হজম শক্তি বৃদ্ধি করে। 

৫. Anti-oxidant হিসেবে কাজ করে। 

৬. দেহে রক্ত সঞ্চালন বাড়ায়। 

৭. সৌন্দর্য বৃদ্ধি করে। 

৮. উচ্চরক্ত চাপ ও হৃদরোগ কমায়। 

৯. রক্তে কোলেস্টেরল কমায়। 

১০. লিভার সংক্রমণ প্রতিরোধ করে।

১১. কফ নিঃসরণ করে। 

১২. মুত্র থলির কার্যকারিতা বাড়ায়। 

১৩. শরীরের অতিরিক্ত ওজন কমায়। 

১৪. দেহে ক্ষতিকর চর্বি জমতে দেয় না।

১৫. ডিটক্সিফাই করে লিভার থেকে ক্ষতিকর সকল বর্জ বের করে দেয়।

১৬. পাকস্থলীতে হাইড্রোক্লোরিক এসিড(HcI)  ক্ষরনের মাত্রা সঠিক রাখতে সাহায্য করে।


✅ খাওয়ার নিয়ম:

👉কোষ্ঠকাঠিন্য থাকা অবস্থায় ১ সেসেট পাউডার ১ গ্লাস পানিতে ৩০ মিনিট ভিজিয়ে রাতের খাবারের ৩০ মিনিট পূর্বে এবং সকালে একই নিয়মে নাস্তা করার ৩০ মিনিট পূর্বে সেবন করবেন।

👉পেটের অবস্থা স্বাভাবিক কিন্তু গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা থাকলে দৈনিক ১ সেসেট পাউডার ১ গ্লাস পানিতে ৩০ মিনিট ভিজিয়ে খালি পেটে সেবন করবেন। 

👉পেট নরম হয়ে থাকলে দুই দিনে ১ সেসেট পাউডার ১ গ্লাস পানিতে ভিজিয়ে খালি পেটে সেবন করবেন।


✅ ইনশাআল্লাহ খাওয়ার ১ম দিন থেকেই রেজাল্ট পাওয়া যাবে। ভালো ফলাফল পাওয়ার জন্য কমপক্ষে ১ মাস এবং আরও ভালো ফলাফল পাওয়ার জন্য নিয়মিত সেবন করুন।


✅বিএসটিআই কর্তৃক অনুমোদিত। 

✅বাংলাদেশ সাইন্স ল্যাব কর্তৃক পরীক্ষিত। 

✅প্রাকৃতিক উপাদান সমৃদ্ধ। 

✅সম্পূর্ণ হালাল উপাদান দ্বারা তৈরি।


RELATED PRODUCTS

Topstylemart

showroom P-3 collection green Shop No: 41 (Ground Floor) Ashraf Setu shopping complex Tongi Gazipur 1175 Tongi, Dhaka Division, Bangladesh

[email protected]

01797871518

Manual Payment Option

Bkash Send Money:

Nagad Send Money:

© 2022 - 2023 Topstylemart.com

& Designed and developed by BD IT CENTER